HomeIs this review helpful?
Rate count: 8Ratings:
Search
বাজাজ পালসার ১৫০ মোটরসাইকেল রিভিউ - অমিত কুমার সরকার
English Version
2019-01-12
Owned for 0-3months [] Ridden for 0-1000km
8 out of 10
Design
Comfort & Control
Fuel Efficient
Service Experience
Value for money
ডায়াং ৮০ সিসির বাইক দিয়ে আমার জীবনে প্রথম বাইক চালাতে শেখা । তারপর আমার বাবা বাজাজের সিটি ১০০ সিসি বাইক কিনেন এবং সেটি দিয়েই আমি সম্পূর্ণ বাইক রাইডিং শিখেছি। বাইক চালাতে কার না ভালো লাগে আর যোগাযোগের মাধ্যমে হিসেবে সকলের জীবনে বাইক বিশেষ ভুমিকা পালন করে। আমি বাইক ব্যবহার করতে খুবই স্বাচ্ছন্দবোধ করি এবং এটা আমার সময় ও শ্রম দুটাই বাঁচিয়ে দেয়। বর্তমানে আমি যে বাইকটি ব্যবহার করছি সেটা হল বাংলাদেশের রাস্তার জনপ্রিয় একটি বাইক বাজাজ পালসারের টুইন ডিস্ক। এটা মুলত বাজাজ পালসারের পূর্বের মডেলের থেকে উন্নত এবং আমি বাইকের লুকস,ফিচারস , মোটরসাইকেল ভ্যালীর রিভিউ ,ইউটিউবসহ অন্যান্য অনলাইন মাধ্যমে রিভিউ দেখে বাইকটি ক্রয় করার জন্য সিদ্ধান্ত নিই। অনেকেই দেখি যে বাইক ক্রয় করার পূর্বে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগেন এবং কোনটি ছেরে কোনটি কিনবেন সেটা বুঝতে পারেন না কিন্তু এক্ষেত্রে আমার কোন সমস্যা হয়নি কারণ আমি আগে থেকে বাজাজ ব্রান্ডের বড় ভক্ত এবং পালসার মডেলটি আমার খুব পছন্দের । যেহেতু পালসারের নতুন আপডেটেড মডেল বাজারে এসেছে তাই আমি মনে করি যে নতুন মডেলটি নেওয়া ভালো হবে এবং সেটি জানুয়ারী মাসে ক্রয় করি। বলতে গেলে নতুন বছর শুরু হল নতুন বাইক দিয়ে । আজ আমি আপনাদের সাথে পালসার টুইন ডিস্ক নিয়ে আমাই কিছু অনুভুতি শেয়ার করবো।
প্রথমেই চলে যায় ডিজাইনের দিকে। ডিজাইনগত দিক থেকে আমি মনে করি পালসার তার আভিজাত্য ধরে রেখেছে। সামনের হেডল্যাম্প থেকে শুরু করে পেছনের টেলল্যাম্প পর্যন্ত বাজাজ পালসারের রয়েছে আকর্ষণীয় ডিজাইন আর বর্তমানে এই মডেলটিতে তারা গ্রাফিক্যাল কিছু পরিবর্তন ও গঠনগত কিছু পরিবর্তন এনেছে তাছাড়া অন্যান্য সব কিছু পূর্বের পালসারের মতই রয়েছে। আমি ডিজাইন নিয়ে সন্তুষ্ট।
অন্যদিকে বাইকের বিল্ড কোয়ালিটি অনেক মজবুত এবং রাইডিং করার সময় নিজেকে অনেক আত্মবিশ্বাসী মনে হয় কারণ এর গঠন সব দিক থেকে পারফেক্ট। আর ডাবল ডিস্ক ব্রেক, পেছনের গ্রাব রেল, পাদানি ইত্যাদি সব কিছু আরও উন্নত করার ফলে গঠন আরও শক্তপোক্ত মনে হয়েছে। একটা বিষয় একটু খারাপ লেগেছে সেটা হল শাড়ী গার্ডটায় পা রাখায় জায়গা অনেক কম। এছাড়া অন্যান্য দিক ঠিক মনে হয়েছে।
ইঞ্জিন আমার কাছে আরও উন্নত মনে হয়েছে কারণ পূর্বের পালসারে আমি শুনেছি যে ইঞ্জিন ভাইব্রেশন হত কিন্তু বর্তমান এই টুইন ডিস্ক এর ইঞ্জিন আমার কাছে উন্নত ও ভাইব্রেশনবিহীন মনে হয়েছে। ইঞ্জিনের শক্তি ঠিক আছে আমি যেমন চাই তেমনটা শক্তি ইঞ্জিন সরবরাহ করতে পারে। নতুন বাইক হিসেবে ইঞ্জিন খুব বেশি গরম হচ্ছে না। ইঞ্জিনের দিক থেকে বলা যায় আমি সন্তুষ্ট আছি।
বাইকটি চালিয়ে অনেক আরামবোধ করি কারণ এর সিটিং পজিশন স্প্লিট যার ফলে পিলিয়ন এবং রাইডার সিটিং পজিশনে বসে অনেক আরামবোধ করি। যেহেতু ৩জন বসার কোন জায়গা নাই তাই এই বিষয়টা আমার খুব ভালো লেগেছে। আর লং রাইডেও বাইকের সিটিং পজিশন অনেক আরামদায়ক। এদিকে হ্যান্ডলবারটা থ্রি পার্ট যা সিটিং পজিশনের সাথে মিল রেখে অনেক আরাম এনে দেয়।
ইলেকট্রিক্যাল বিষয়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে এর হ্যান্ডেলবারে বিদ্যমান সুইচগুলো রাতে জ্বলে এবং আমার জন্য এটি অনেক সুবিধাজনক একটি ব্যাপার। হেডল্যাম্পের আলো অনেক উজ্জল কিন্তু AHO প্রযুক্তিটা আমি গ্রহন করিনি যার জন্য হেডলাইন অন/অফ করার একটি সুইচ লাগিয়ে নিয়েছি। এছাড়াও অন্যান্য ইলেকট্রিক্যাল বিষয় বলতে গেলে বেশ ভাল।
বাইকের কন্ট্রোল দুর্দান্ত কারণ এর গঠন আরও উন্নত করা হয়েছে এবং রাইডারের পাদানিটা একটু পেছনের দিকে হওয়ার ফলে যে কোন অবস্থায় অনেক ভালো কন্ট্রোল পাওয়া যায়। অন্যদিকে ব্রেকিং সিস্টেম এর কথা বলতে গেলে পয়সা উলুস একটা ব্যাপার কারণ এই বাজেটে খুব কম কোম্পানী আছে যারা ডাবল ডিস্ক ব্রেক সরবরাহ করে। আর ব্রেকিং রেসপন্স অনেক ভালো।
সাসপেনশনগুলো ভাংগা রাস্তায় বেশ ভালোই পারফরমেন্স দিচ্ছে এবং পিলিয়ন নিয়েও সাসপেনশন অনেক আরাম সরবরাহ করে।
টায়ারের বিষয়টা আমার খুব ভালো লেগেছে কারণ এখানে তারা বেশ মোটা টায়ার ব্যবহার করেছে এবং এই টায়ার অনেক ভালো কন্ট্রোল এনে দেয়।
আমি এমাসেই রাব্বি এন্টার প্রাইজ থেকে বাইকটা কিনি এবং রাব্বি এন্টারপ্রাইজের মালিকের ব্যবহার ও তাদের সকল কর্মকর্তার ব্যবহার খুবই ভালো। তাদের নিকট থেকে বাইক কিনতে পেরে আমি খুবই স্বাচ্ছন্দবোধ করছি।
দাম হিসেবে ব্রেকিং সিস্টেমের দিক থেকে দামটা সঠিক মনে হয়েছে কারণ এই বাজেটে অন্যান্য কোম্পানির ডাবল ডিস্কের বাইক খুব বিরল কিন্তু অন্যান্য দিক থেকে বিবেচনা করলে দামটা একটু বেশি মনে হয়েছে। ১ লক্ষ ৬০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার মধ্যে দামটা রাখলে ভালো হত এবং এটা আমি আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বললাম।
বাইকের ভালো দিকগুলো হচ্ছে
-লুকস
-কন্ট্রোল
-ব্রেকিং সিস্টেম
-টায়ার
খারাপ দিক হচ্ছে
-শাড়ী গার্ডের জায়গাটা একটু কম
-কিক স্টার্ট নাই
এই রিভিউটি সম্পূর্ণ আমার ব্যাক্তিগত মতামত । আমার কাছে যেগুলো খারাপ বা আরেকটু আপডেট করা উচিত বলে মনে হয়েছে সেটা অন্য ব্যবহারকারীর কাছে নাও মনে হতে পারে। আজ এই পর্যন্তই । সবাইকে ধন্যবাদ।
Ratings:
2019-01-12
Owned for 0-3months [] Ridden for 0-1000km
This user provides ratings about this bike
8 out of 10
DesignComfort & ControlFuel EfficientService ExperienceValue for moneyবাজাজ পালসার ১৫০ মোটরসাইকেল রিভিউ - অমিত কুমার সরকার
ডায়াং ৮০ সিসির বাইক দিয়ে আমার জীবনে প্রথম বাইক চালাতে শেখা । তারপর আমার বাবা বাজাজের সিটি ১০০ সিসি বাইক কিনেন এবং সেটি দিয়েই আমি সম্পূর্ণ বাইক রাইডিং শিখেছি। বাইক চালাতে কার না ভালো লাগে আর যোগাযোগের মাধ্যমে হিসেবে সকলের জীবনে বাইক বিশেষ ভুমিকা পালন করে। আমি বাইক ব্যবহার করতে খুবই স্বাচ্ছন্দবোধ করি এবং এটা আমার সময় ও শ্রম দুটাই বাঁচিয়ে দেয়। বর্তমানে আমি যে বাইকটি ব্যবহার করছি সেটা হল বাংলাদেশের রাস্তার জনপ্রিয় একটি বাইক বাজাজ পালসারের টুইন ডিস্ক। এটা মুলত বাজাজ পালসারের পূর্বের মডেলের থেকে উন্নত এবং আমি বাইকের লুকস,ফিচারস , মোটরসাইকেল ভ্যালীর রিভিউ ,ইউটিউবসহ অন্যান্য অনলাইন মাধ্যমে রিভিউ দেখে বাইকটি ক্রয় করার জন্য সিদ্ধান্ত নিই। অনেকেই দেখি যে বাইক ক্রয় করার পূর্বে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগেন এবং কোনটি ছেরে কোনটি কিনবেন সেটা বুঝতে পারেন না কিন্তু এক্ষেত্রে আমার কোন সমস্যা হয়নি কারণ আমি আগে থেকে বাজাজ ব্রান্ডের বড় ভক্ত এবং পালসার মডেলটি আমার খুব পছন্দের । যেহেতু পালসারের নতুন আপডেটেড মডেল বাজারে এসেছে তাই আমি মনে করি যে নতুন মডেলটি নেওয়া ভালো হবে এবং সেটি জানুয়ারী মাসে ক্রয় করি। বলতে গেলে নতুন বছর শুরু হল নতুন বাইক দিয়ে । আজ আমি আপনাদের সাথে পালসার টুইন ডিস্ক নিয়ে আমাই কিছু অনুভুতি শেয়ার করবো।
প্রথমেই চলে যায় ডিজাইনের দিকে। ডিজাইনগত দিক থেকে আমি মনে করি পালসার তার আভিজাত্য ধরে রেখেছে। সামনের হেডল্যাম্প থেকে শুরু করে পেছনের টেলল্যাম্প পর্যন্ত বাজাজ পালসারের রয়েছে আকর্ষণীয় ডিজাইন আর বর্তমানে এই মডেলটিতে তারা গ্রাফিক্যাল কিছু পরিবর্তন ও গঠনগত কিছু পরিবর্তন এনেছে তাছাড়া অন্যান্য সব কিছু পূর্বের পালসারের মতই রয়েছে। আমি ডিজাইন নিয়ে সন্তুষ্ট।
অন্যদিকে বাইকের বিল্ড কোয়ালিটি অনেক মজবুত এবং রাইডিং করার সময় নিজেকে অনেক আত্মবিশ্বাসী মনে হয় কারণ এর গঠন সব দিক থেকে পারফেক্ট। আর ডাবল ডিস্ক ব্রেক, পেছনের গ্রাব রেল, পাদানি ইত্যাদি সব কিছু আরও উন্নত করার ফলে গঠন আরও শক্তপোক্ত মনে হয়েছে। একটা বিষয় একটু খারাপ লেগেছে সেটা হল শাড়ী গার্ডটায় পা রাখায় জায়গা অনেক কম। এছাড়া অন্যান্য দিক ঠিক মনে হয়েছে।
ইঞ্জিন আমার কাছে আরও উন্নত মনে হয়েছে কারণ পূর্বের পালসারে আমি শুনেছি যে ইঞ্জিন ভাইব্রেশন হত কিন্তু বর্তমান এই টুইন ডিস্ক এর ইঞ্জিন আমার কাছে উন্নত ও ভাইব্রেশনবিহীন মনে হয়েছে। ইঞ্জিনের শক্তি ঠিক আছে আমি যেমন চাই তেমনটা শক্তি ইঞ্জিন সরবরাহ করতে পারে। নতুন বাইক হিসেবে ইঞ্জিন খুব বেশি গরম হচ্ছে না। ইঞ্জিনের দিক থেকে বলা যায় আমি সন্তুষ্ট আছি।
বাইকটি চালিয়ে অনেক আরামবোধ করি কারণ এর সিটিং পজিশন স্প্লিট যার ফলে পিলিয়ন এবং রাইডার সিটিং পজিশনে বসে অনেক আরামবোধ করি। যেহেতু ৩জন বসার কোন জায়গা নাই তাই এই বিষয়টা আমার খুব ভালো লেগেছে। আর লং রাইডেও বাইকের সিটিং পজিশন অনেক আরামদায়ক। এদিকে হ্যান্ডলবারটা থ্রি পার্ট যা সিটিং পজিশনের সাথে মিল রেখে অনেক আরাম এনে দেয়।
ইলেকট্রিক্যাল বিষয়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে এর হ্যান্ডেলবারে বিদ্যমান সুইচগুলো রাতে জ্বলে এবং আমার জন্য এটি অনেক সুবিধাজনক একটি ব্যাপার। হেডল্যাম্পের আলো অনেক উজ্জল কিন্তু AHO প্রযুক্তিটা আমি গ্রহন করিনি যার জন্য হেডলাইন অন/অফ করার একটি সুইচ লাগিয়ে নিয়েছি। এছাড়াও অন্যান্য ইলেকট্রিক্যাল বিষয় বলতে গেলে বেশ ভাল।
বাইকের কন্ট্রোল দুর্দান্ত কারণ এর গঠন আরও উন্নত করা হয়েছে এবং রাইডারের পাদানিটা একটু পেছনের দিকে হওয়ার ফলে যে কোন অবস্থায় অনেক ভালো কন্ট্রোল পাওয়া যায়। অন্যদিকে ব্রেকিং সিস্টেম এর কথা বলতে গেলে পয়সা উলুস একটা ব্যাপার কারণ এই বাজেটে খুব কম কোম্পানী আছে যারা ডাবল ডিস্ক ব্রেক সরবরাহ করে। আর ব্রেকিং রেসপন্স অনেক ভালো।
সাসপেনশনগুলো ভাংগা রাস্তায় বেশ ভালোই পারফরমেন্স দিচ্ছে এবং পিলিয়ন নিয়েও সাসপেনশন অনেক আরাম সরবরাহ করে।
টায়ারের বিষয়টা আমার খুব ভালো লেগেছে কারণ এখানে তারা বেশ মোটা টায়ার ব্যবহার করেছে এবং এই টায়ার অনেক ভালো কন্ট্রোল এনে দেয়।
আমি এমাসেই রাব্বি এন্টার প্রাইজ থেকে বাইকটা কিনি এবং রাব্বি এন্টারপ্রাইজের মালিকের ব্যবহার ও তাদের সকল কর্মকর্তার ব্যবহার খুবই ভালো। তাদের নিকট থেকে বাইক কিনতে পেরে আমি খুবই স্বাচ্ছন্দবোধ করছি।
দাম হিসেবে ব্রেকিং সিস্টেমের দিক থেকে দামটা সঠিক মনে হয়েছে কারণ এই বাজেটে অন্যান্য কোম্পানির ডাবল ডিস্কের বাইক খুব বিরল কিন্তু অন্যান্য দিক থেকে বিবেচনা করলে দামটা একটু বেশি মনে হয়েছে। ১ লক্ষ ৬০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার মধ্যে দামটা রাখলে ভালো হত এবং এটা আমি আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বললাম।
বাইকের ভালো দিকগুলো হচ্ছে
-লুকস
-কন্ট্রোল
-ব্রেকিং সিস্টেম
-টায়ার
খারাপ দিক হচ্ছে
-শাড়ী গার্ডের জায়গাটা একটু কম
-কিক স্টার্ট নাই
এই রিভিউটি সম্পূর্ণ আমার ব্যাক্তিগত মতামত । আমার কাছে যেগুলো খারাপ বা আরেকটু আপডেট করা উচিত বলে মনে হয়েছে সেটা অন্য ব্যবহারকারীর কাছে নাও মনে হতে পারে। আজ এই পর্যন্তই । সবাইকে ধন্যবাদ।
Ratings:
More reviews on Bajaj Pulsar 150 Twin Disc
2021-03-24
আমি অনেক ছোটবেলা থেকেই মোটরসাইকেল চালায় আর সেখানে দুইটা কারন ছিল, একটি হল আমার সখ এবং আরেকটি হলো প্রয়োজন কারন আমি ...
Bangla English
2021-03-13
আমি মোঃ শেখ ফরিদ পেশায় চাকুরীজীবী । বর্তমানে আমি ব্যবহার করছি বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক ১৫০ । এই বাইকটা আমি কিনেছি ...
Bangla English
2020-05-13
বাইক চালানো শেখা বলতে গেলে আজ থেকে অনেক বছর আগে থেকে । যখন বাইক চলানো শিখি তখন মনে মনে আগ্রহ জন্ম নিতে থাকলো যে বা...
Bangla English
2020-04-27
একটা সময় ছিলো যখন ১৫০ সিসির বাইক বলতে শুধু পালসারকেই বুঝানো হত। সে সময়ে যে কেউ ১৫০ সিসির বাইক কিনলে সর্বপ্রথম বা...
Bangla English
2019-12-21
আমার পেশা এবং অন্যান্য সকল প্রয়োজন বিবেচনা করে অনেক দিন থেকেই চিন্তায় ছিলাম যে একটা মোটরসাইকেল হলে আমি খুব আরাম...
Bangla English
2019-11-28
আমার পেশাগত দায়িত্ব সময়মত সম্পাদন করার তাগিদে চাকুরী শুরুর পর থেকেই একটা মোটরসাইকেলের প্রয়োজন অনুভব করছিলাম। ...
Bangla English
2019-11-13
ছোটবেলা থেকেই আমি বাইক প্রেমী একজন মানুষ।। বাইক দেখলেই আমি খুব মনযোগ দিয়ে দেখি এবং দেখি যে একজন রাইডার কীভাবে তা...
Bangla English
2019-11-11
বাজাজ পালসার হচ্ছে বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত এবং খুবই জনপ্রিয় একটি বাইক। আমি বাজাজ পালসার বাইটি খুবই পছন্দ করি ক...
Bangla English
2019-11-09
পেশাগতভাবে আমি একজন চাকুরীজীবী এবং ঠিকঠাক চাকুরী ম্যানেজ করার স্বার্থেই আমার বাইকটামুলত কেনা। তাছাড়াও বাইকের...
Bangla English
2019-11-06
বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক বাইকটির পূর্বে আমি ব্যবহার করতাম টিভিএস এপ্যাচি আরটিআর ১৫০ । সেই বাইকটিতে অনেক সমস্যা ...
Bangla English
2019-11-02
পেশাগতভাবে আমি এখন একজন ছাত্র তারপরেও বিভিন্ন রকম ব্যস্ততার কারনে আমাকে অনেক জায়গায় ছুটাছুটি করতে বিশেষত বাবা...
Bangla English
2019-10-30
আজকে আমি আমার বাজাজ পালসার ডাবল ডিস্ক ১৫০ সিসি বাইকের ৭০০ কিলোমিটার পথ যাতায়াতের অভিজ্ঞতা মোটরসাইকেল ভ্যালীর ম...
Bangla English
2019-10-21
ঢাকায় আসার পর থেকেই এবং আমার চাকরীর কাজ সহজ করার সুবিধার জন্যে বাইকের প্রয়োজন অনেক থেকে মনে করছিলাম এবং যখন থেকে...
Bangla English
2019-10-20
আমার পেশাগত জীবন এবং পারিবারিক জীবনের ব্যস্ততায় অনেক দিন থেকেই একটি বাইকের প্রয়োজন মনে করছিলাম তবে মোটরসাইকেল ...
Bangla English
2019-09-24
ছোটবেলা থেকেই আমার বাইকের প্রতি খুব নেশা আর মনে মনে ধরে রেখেছিলাম যে যদি কোন দিন বাইক কিনি তাহলে বাজাজ পালসার বা...
Bangla English
2019-09-21
বাজাজ পালসার একটি খুব জনপ্রিয় একটি মোটরসাইকেল। এটি আমারও বেশ পছন্দের একটি বাইক। আমি এই বাজাজ পালসার মোটরসাইকেল...
Bangla English
2019-09-02
আমার ব্যক্তিগত কারনের থেকেও আমার রাজনৈতিক এবং জনসেবামুলক কাজের জন্যে একটিউ বাইকের খুব দরকার ছিল আবার শহর থেকে ...
Bangla English
2019-08-28
বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক এই বাইকটি কিনেছিলাম আজ থেকে প্রায় ২ মাস আগে। বাইকটি থেকে আমি যে রকম পারফরমেন্স আশা করেছি...
Bangla English
2019-08-08
সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি আবুল কাশেম। আমার বাইকের নাম বাজাজ পালসার ডাবল ডিস্ক ১৫০ সিসি। এই বাইকটা কিনেছি মূলত ...
Bangla English
2019-08-05
বাজাজ পালসার বাইকটি বাংলাদেশের খুবই জনপ্রিয় একটি বাইক। আমার মনে হয় এত মার্জিত লুক আর ইঞ্জিন পারফরমেন্স এই সেগম...
Bangla English
2019-08-05
আমার কর্মজীবন নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই কারন আমি এখনও একজন ছাত্র তবে আমার পারিবারিক এবং রাজনৈতিক কিছু কর্মকান...
Bangla English
2019-08-02
শুরুতেই বলে রাখা ভাল যে আমার মোটরসাইকেল কেনার পেছনে তেমন কোন বিশেষ বা আবেগী কারন নাই আমি এখনও একজন ছাত্র এবং আমা...
Bangla English
2019-07-30
বাইক চালানোটা শুরু হয় হোন্ডা সিডি৮০ দিয়ে এর পর আমি চালায় ডিস্কভার ১২৫ তবে আমার চালানোর বয়স খুব বেশী না হয়তো বা ২ ব...
Bangla English
2019-07-18
আমার মোটরসাইকেলের নাম বাজাজ পালসার ডাবল ডিস্ক ১৫০ সিসি। এটি আমি ১ মাস যাবত ব্যবহার করছি। এই ১ মাসে আমি প্রায় ৬০০ ...
Bangla English
2019-05-01
বাজাজ পালসার হচ্ছে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় একটি বাইক। অনেক বাইক প্রেমী মানুষ রয়েছে যারা এখনই বাজাজ পালসার কে...
Bangla English
2019-03-31
সত্যি বলতে আমার চাকরী সামলানোর প্রয়োজনে এবং অবসর দিনে একটু বিনোদন পাওয়ার লক্ষ্যে আমি বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস...
Bangla English
2019-03-10
অফিসে যাওয়া, ছুটির দিনে কিংবা একটু সুযোগ পেলেই ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদির জন্য আমি বাইকটা কিনেছি। এখন আমি ব্রাক ব্যাং...
Bangla English
2019-02-24
আমার নাম মোঃ দুলাল হোসেন, আমি একজন ছাত্র। আসলে ছাত্র জীবনে মোটরসাইকেল পাওয়াটা অনেকটা স্বপ্নের মত। আমার বেশির ভা...
Bangla English
2019-02-12
আমি নাইম ওয়াহিদ পেশায় সার্ভিস হোল্ডার। এখন আমি ব্যবহার করছি বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক এবং এই বাইকটি কেনার মুল কার...
Bangla English
2019-01-31
Sujon সুজন সিটি ম্যানেজার ভিভো মোবাইল বাংলাদেশ, জয়পুরহাট। ১৩/০১/২০১৯ আমার নিজস্ব প্রথম একটি বাইক।আজকে বাইক কেনা...
Bangla English
2019-01-24
বাইক চালানোর হাতে খড়ি হয়েছিলো টিভিএস মেট্রো ১০০ সিসি দিয়ে ২০১২ সালে এবং সেটি ছিলো আমার বন্ধুর বাইক। তারপরে আমার ...
Bangla English
2019-01-12
ডায়াং ৮০ সিসির বাইক দিয়ে আমার জীবনে প্রথম বাইক চালাতে শেখা । তারপর আমার বাবা বাজাজের সিটি ১০০ সিসি বাইক কিনেন এব...
Bangla English
2018-11-13
মটরসাইকেল এর শখ সকলেরই থাকে আমার ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনই।মটরসাইকেল আমার কাছে খুব প্রিয় একটি জিনিস।আমার গল্পটা খু...
Bangla English
2018-10-30
বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক বাইকটি কেনা খুব বেশিদিন হয়নি। আমি গত ৩ অক্টোবর রাজশাহীর বাজাজের ডিলার সরকার মোটরস থেক...
Bangla English
2018-10-27
আমার শুরুটা হয়েছে বাজাজ কোম্পানি দিয়ে এবং এখন পর্যন্ত আমি বাজাজ কোম্পানির ওপর ভরসা বজায় রেখেছি বলতে গেলে আমি এ...
Bangla English
2018-10-13
শুরুটা হয়েছে বাবার বাইক দিয়ে আমার বাবর বাজাজ পালসার ১৩৫ সিসি মটরসাইকেলটি দিয়ে।আমি যখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি বাব...
Bangla English
2018-05-13
৩লক্ষেরও বেশি সংখ্যক মোটরসাইকেল বিক্রি হয়ে বাজাজ পালসার বাংলাদেশের সর্বাধিক বিক্রিত মডেলের জায়গাটি দখল করে র...
Bangla English
2018-05-13
Related Motorcycles
Featured Reviews
Bike News
2024-04-22
2024-04-22
Bike User Reviews
2024-04-01
2024-03-31
2024-01-23
