Yamaha Banner
Search

বাজাজ পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - সুজন

English Version
2019-01-31
Owned for 0-3months   []   Ridden for 0-1000km


This user provides ratings about this bike


  8 out of 10
Design
Comfort & Control
Fuel Efficient
Service Experience
Value for money

বাজাজ পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - সুজন



Bajaj-Pulsar-150-Twin-Disc-Full-Review-by-Sujon

Sujon
সুজন
সিটি ম্যানেজার
ভিভো মোবাইল বাংলাদেশ, জয়পুরহাট।

১৩/০১/২০১৯ আমার নিজস্ব প্রথম একটি বাইক।আজকে বাইক কেনার আগে ও পরের কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো।
বাইক এতো আমার কাছে স্বপ্নের মতো ব্যাপার ছিলো।কারন আমার পাশের বাসার এক দাদুর একটি ৫০ সিসি ইয়ামাহা কি হোন্ডা বাইক ছিল।তার ছেলে সেই আমি ক্লাস ৫/৬ এ পড়তেই আমাকে নিয়ে মাঝে মাঝে ঘুড়িয়ে বেড়াতো।তখন
বাইকে উঠতে আমার খুবই ভয় করতো।তারপরও সে জোর করে আমাকে উঠিয়ে ঘুড়াতো।তখন থেকে আমার মনে হতো মোটরসাইকেল মানে খুব দ্রুত কোথাও যাওয়া যায়।যখনই কোন বাইক যেত আমি তাকিয়ে থাকতাম।যাই হোক এভাবেই দেখতে দেখতে এস এস সি পাশ করে ফেললাম।তখন পাশের বাসার একজন আংকেল একটি ইয়ামাহা ১০০ সিসি বাইক কিনে। তার কাছে তো কিছু বলতে পারতাম না তার ছোট ছেলে যখন বাইকটি নিয়ে দোকান থেকে বাসা আসে একদিন ওকে আমি বলি দেখি আমি চালাতে পারি কি না। তখনো আমি ক্লাচ ,গিয়ার, ব্রেক কোনটা বুঝতাম না।তারপরও সাহস করে নিয়ে কিক স্টার্ট দিলাম। কোন গিয়ার না দিয়ে পিক আপ বাড়াতে গেলে সে হেসে হেসে বলে ভাইয়া আপনি পারবেন না নামেন পরে চালাইয়েন।আমি জেদ ধরে বললাম আমি পারবো কি করা লাগে বলোতো।সে বললো ক্লাচ ধরে একটা গিয়ার দিয়ে আসতে আসতে পিকাপ বাড়ান তাহলেই চলবে।আমি চেষ্টা করলাম ও আসতে আসতে চালালাম।আমার ওইদিন কিছুটা অভিজ্ঞতা হলো।আমার বন্ধুর প্লাটিনা ছিলো শুধু তাকিয়ে থাকতাম খুব ইচ্ছা করতো একটু চালাতে পারলে ভালো লাগতো কিন্তূ সাহস পাইতাম না বলতে।
এভাবে আরেকটা ভালো বন্ধুর সাথে পরিচয় হলো।তার ছিলো হিরো এসপ্লেন্ডার। তাকে সাহস করে বলেছিলাম আমাকে বাইক চালানো শিখাতে হবে।তখন সে আমাকে বাইকের সব কিছু সম্পর্ক্যে পরিচয় করায় দেয়। আমি কিছুটা সাহস পাই এবং ধীরে ধীরে চালাতে যাই।কিন্তু ক্লাস গিয়ার ঠিক মতো হয় না আর স্টার্ট বন্ধ হয়ে যায়।সেও বিরক্ত হয়।আমি একদিন আব্বু কে বললাম আব্বু তুমি একটা বাইক কিনোতো।উনি প্রথমে রাজি না হলেও পরে দেখি বাইকে কিনে এনেছে।আমার পছন্দ ছিলো ডিসকভার বা প্লাটিনা।কিন্তু আব্বু যেটি কিনেছে সেটি হচ্ছে ডায়ুন বাইক।যাই হোক বাবার বাইক মানেই আমার নিজের বাইক এটা সবাই মানে।আব্বু আমাকে বললো তুমি বাইক চালাতে পারো।আমি কনফিডেন্স সহ বললাম হ্যা হ্যা খুব ভালো পারি।তখন বললো চল দেখি ক্যামন পারিস।তখন বন্ধুর বাইকের পরামর্শ অনুযায়ী কিক স্টার্ট করে ক্লাস ধরে একটা গিয়ার দিয়ে পিকার খুব জোরে বাড়িয়ে স্লো করে মনে হয় উড়ে গেলাম।মাঝে মাঝে ১ গিয়ার না ২ গিয়ারে গাড়ি আছে বুঝতে পারতাম না।যা বুঝার বাবা বুঝে গেছে ইতিমধ্যে। এভাবে প্রতিদিন ওই বন্ধুর বাইকে একটু একটু করে চালোনো শিখে আব্বুর বাইক নিয়ে খুব সকালে ওই বন্ধুর বাসা যাই।বন্ধু তো পুরাই অবাক।আমি ওকে নিয়ে একটা জায়গায় ঘুরতে যাই এবং অনেক ভালো ড্রাইভ করি।


Bajaj-Pulsar-150-Twin-Disc-Full-Review-by-Sujon

Sujon
পরের দিন আব্বু কে নিয়ে ড্রাইভ করি।সেদিন থেকে দুরে কোথাও গেলে আব্বু আমাকেই চালাতে দেয়।কারন তখন আমার হাতে কন্ট্রোলিং এসে গেছে।এভাবে অনেক দূরে দূরে বাইক ট্যুর দিয়েছি অনেক লং জার্নি করেছি।তবে হ্যা একদিন আব্বুর গাড়ির চাকা পাংচার করে গাড়ির ট্যাংকিতে বসে আসায় টিউব নষ্ট করেছি।একদিন আব্বু সহ আস্তে পাশ থেকে না দেখে দৌড়ে আস একলোকের সাথে গাড়ি ধাক্কা লাগায় দুই জনেই পরে গিয়েছিলাম এবং আমার হাটুতে চোট পেয়েছিলাম এবং আর একদিন রংপুর থেকে কুড়িগ্রাম যেতে রাতে রাস্তার পাশে স্লিপ হয়ে ডান দিকে পড়ে গিয়ে অনেকদুর ছেচড়ে গিয়ে হাত পায়ের চোট পেয়েছিলাম।সেই থেকে খুব সাবধানে গাড়ি চালাতাম।এরপর থেকে কলেজ,ভার্সিটি তে কখনো কোন বাইক চালাতে সমস্যা হয়নি।

আমি স্যামসাং এ জব করা অবস্থায় বিভিন্ন জেলা ও থানায় থাকার সৌভাগ্য হয়ে।সেখানে অনেকেরই বাইক চালাইছি তারমধ্যে পালসার ২০১৭ মডেলের বাইকটি ৫/৬ মাস চালিয়েছিলাম। বাইকটি প্রথমদিন যখন চালালাম বাইকের কন্ট্রোল, স্পিড আমাকে অনেক মুগ্ধ করলো এবং আমার চালানোর স্টাইল দেখে যখনি কোথায় যেতাম সে আমাকে চালাতে দিতো।মাঝে মাঝে এপ্যাচি চালাতাম কিন্তু তেমন আমার ভালো লাগতো না।আমি যখন বগুড়া আসলাম তখন বাজার সিটি ১০০ চালাতাম। ভালো কিন্তু পালসারের মতো না।আমার এক ভাইয়ের ডিস্কোভার ১২৫ আছে মাঝে মাঝে সেটাও চালাতাম কিন্তু সেটাও তেমন আমার ভালো লাগতো না।

জয়পুরহাট ভিভো সিটি ম্যানেজার হয় আসলাম।অনেক থানাতেই ভিজিট ও প্লানিং থাকায় খুবই জার্নি করতে হয়।তাই প্রতিদিন ইন্টারনেটে সার্চ দিতে থাকতাম বাজাজের কোন বাইকটি কেনা যায়।তখন মোটরসাইকেল ভ্যালির ওয়েব সাইটে গিয়ে প্রতিদিন দেখতাম পালসারের দাম কমলো নাকি বাড়লো।পালসারের ইউজি ৫ ডাবল ডিক্স দেখলাম।তখনো ফিক্সড করিনি।জয়পুরহাটে এক বড় ভাইকে শেয়ার করলাম কোন বাইক কেনা যায়।সে এপাচি ভক্ত।প্রথমে হাসান ট্রেডিং জয়পুরহাট বাজাজের সাব ডিলারের কাছে গেলাম।জানতে চাইলাম পালসার ইউজি ৫ ডাবল ডিস্ক ২০১৯ এসেছে কিনা।তারা না বলে দিলো।আমিও উত্তরা বগুড়া ও রংপুরে কনফার্ম হলাম।তারপর তাদের সাথে দামাদামি করলাম নগদে নিলে কত টাকা কম বেশী করতে পারবে।তারা একটা রেট বলে দিলো।ওই ভাই এবার এপাচির শো-রুমে নিয়ে গেলেন।আমি ফোর ভি টা একটু মনোযোগ দিয়ে দেখলাম।সব ভালোই কিন্তু লুকটা চার্জার বাইকের মতো কিছুটা আর আমার জন্যে তেমন মানান সই ছিলো না।তাই আমি সেখান থেকে ত্যাগ করে পরের দিন দুপচাচিয়াতে গেলাম এবং সেখাকার ভাই ভাই অটোজ উত্তরার ডিলারের কাছে গেলাম।এন এস দেখলাম কিন্তু বউয়ের পছন্দ হলো না।তখন পালসার ডাবল ডিক্স দেখালাম বেশ পছন্দই করলো।তাই ইতি মধ্যেই সেটি কনফার্ম করেই ফেলেছি।তারপরো এই বাইকটি কেনার কারন:

১।এই বাইটির স্পোর্টি লুক এক দেখাতেই আমাকে মুগ্ধ করেছে।
২।বাইকটির পিছনের ১২০/৮০ সাইজের টিউবলেস টায়ার সত্যি অসাধারণ।
৩।বাইকটির সিটিং স্টাইল যা অনেক আকর্ষণীয় ও কমফোর্টেবল।
৪।বাইকটির গিয়ার স্টাইল।
৫।বাইকটির হ্যান্ডেল যা বসে থাকা অবস্থায় ঘাড় না বাকিয়েই ড্রাইভ করার সুবিধা।
৬।বাইটির সামনের অনেক মোটা সাসপেনশন
৭।বাইকটিতে কিকার না রাখায় নতুন মাত্রা যোগ
৮।বাইকটির ডাবল ডিস্ক

বাইকটি কেনার সময় তারা খুবই ভালো সার্ভিস দিয়েছে।তাই গাড়ির রেজিস্ট্রেশন করার জন্যেই তাদের দায়িত্ব দেই এবং দুই দিনের মাথাতেই তারা কম্পলিট করে দেয়।তবে বাইক কেনার সময় আমি ছোট খাটো কোন কিছুই চেক করে নেই নাই।কারন আমার পরিচিত শোরুম ছিলো।

বাইকটি কেনার পরের দিনেই আমি সেটি নিয়ে জয়পুরহাট চলে আসি।প্রথমে ১/২ দিন তেমন কোন ত্রুটি পাই নাই।কারন বাইকের চেয়ে অন্য কাজে বেশী ব্যাস্ত ছিলাম।তবে ৩য় দিন দেখি বাইকের হেড লাইট সরাসরি জ্বলে থাকে।সকালে ঠিকমতো স্টার্ট নিতে চায় না।এদিকে বাইকটিতে অনেক ধুলোবালি মাখিয়ে ফেলেছি।খুব খারাপও লাগছিল। তাই ওয়াস করালাম এবং বাইকে আনুষঙ্গিক জিনিষপত্র যেমন বাইকের হেডলাইট অফ করার জন্যে সুইচ,পা দানি,সিট কভার,সিগনাল হর্ন, হেলমেট, গাড়ি ঢাকার পর্দা এগুলো কিনতে গেলাম।ঠিক সেই সময় মোটরসাইকেল ভ্যালি থেকে ফোন দিয়ে আমার বাইক কেনার কথাটি কনফার্ম করে ও আমার জন্যে আসিফ রেজা ভাই গিফট কনফার্ম করেন।আমি তাকে অনেক ধন্যবাদ জানাতে চাই।এরপর গাড়ির ইন্সুরেন্স করে নেই।এরপর বাইক চালাতে দেখি হ্যান্ডেল অনেক জ্যাম।বাইকটি যেহেতু দুপচাচিয়াতে কেনা তাই বাহিরে ওয়ারিং ও হ্যান্ডেলের কোন কাজ করাই নাই।হটাৎ দেখতে পাই বাইকের সাইড স্টান্ড ওঠানামার সিগনাল কাজ করে না।জয়পুরহাটে স্থানীয় মোটরসাইকেল ইঞ্জিনিয়ার ভাই বলে ম্যাগ্নেট নাই এখানকার। মনে মনে ভাবলাম পরে শো-রুমে অভিযোগ জানাবো।কারন আমি মোটেও শুক্রবার ছাড়া সময় পাই না।

২১ তারিখ আমার অফিসের কাজে বাইক নিয়ে সকাল সকাল কালাই, বগুড়াতে যাবার উদ্দেশ্যে বের হই। প্রতিদিনের মতো সকালে সেলফ স্টার্ট বিড়ম্বনা। তখন চোখ টেনে স্টার্ট দিয়ে বেড় হলাম।কালাই যাবার পর ভাবলাম পরের দিন বৃহষ্পতিবার সদরে ট্রেনিং আছে তাই ওই দিনেই আক্কেল্পুরের কাজ শেষ করে আসি।কিছুদুর যাবার পরে বাইক হয়ে গেল বন্ধ।যতবারই সেল্ফ দেই ডিসপ্লের আলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল এবং কোন ভাবেই স্টার্ট নিচ্ছিল না।খুবই টেনশনে পরে গেলাম।কারন কোন কিক স্টার্ট নাই আর আসে পাশে কোন মেকারও নাই।তেল ঠিক ঠাকই আছে।

প্রায় ২০ মিনিট চাবি অফ করে দিয়ে বসে থাকি।তারপরে একটা গিয়ার আগে থেকেই দিয়ে রেখে চোখ ধরে সেল্ফ দিয়ে স্টার্ট দেই এবং কিছুদুর আসার পর একই ঘটনা আবার বন্ধ।আবার চিন্তা।শো-রুমে ফোন নিয়ে উপায় জানতে যাইলাম।কোন সমাধান দিতে পারলো না এবং পরের দিন তাদের শো-রুমে নিয়ে যেতে বললো।ওই দিন আর আক্কেলপুর যাওয়া হলো না।পরের দিন জয়পুরহাটে আমার কর্মীদের ট্রেনিং শেষ করিয়ে আক্কেলপুর গেলাম।শেখান থেকে দুপচাচিয়াতে যাবার সময় আবার একই অবস্থা।সেখানে গেলাম।সমস্যার কথা বললাম। সে সাইড স্টান্ডের কথাও বললাম কিন্তু কোন সমাধান হলো না।তারা সার্ভিস বইটি নিয়ে বগুড়াতে যেতে বললো।আমি সাথে সাথে বগুড়া চলে গেলাম।বগুড়া যেতে ৪/৫ একই বিড়ম্বনা। বাইকের প্রতি অনিহা চলে আসা অবস্থা।রাস্তার কাজ চলায় বেহাল অবস্থা।তার পরো অনেক কষ্ট করে টান দিয়ে গেলাম।সেখানে তাদের এক্সপার্ট আগে বাইটি চালিয়ে দেখলো।এবং তারা আমাকে ওয়েটিং রুমে বসিয়ে বাইকের গিয়ার লেভেল ও ক্লাস এডজাস্ট করে দিলো।সেই সাইড স্টান্ডের ম্যাগ্নেট না থাকা,বাইকের সেল্ফ বন্ধ হয়ে যাওয়া ব্যাপার শুনেও ইগনোর করলো।জানিনা কেন।

তবে বাইকটি সার্ভিস করার পর অনেক ফ্রি হয়ে গেছে আগের তুলোনায়।হেডলাইট অন অফ সুইচ লাগানো ও তাদের কাছ থেকে কাজ করিয়ে আনার পর এখন আর কোন সমস্যা দেখা দেয় নাই।বাইকের মাইলেজ এখনো নিশ্চিত করতে পারি নাই।তবে সামনের ব্রেক অনেক ভালো করেছে।পেছনের ব্রেক তেমন সন্তোষজনক না করলেও ভালো।বাইক্টির সাসপেনশন অনেক ভালো তাই ঝাকুনি অনেক কম অনুভব করছি।বাইকটিতে অনেক সুন্দর হ্যান্ডেল ব্যাবহার করায় ক্লান্তি আসে না বললেই চলে।৭০-৮০ স্পিডে নিমিষেই নিয়ন্ত্রণে আসে।বাইকটির পিছনের টায়ার অনেক মোটা ও টিউবলেস হবার ফলে ভাংগা ও পাথরযুক্ত রাস্তাতেও শান্তিতে চালাতে পাচ্ছি।তবে বাইকটি তে কিক স্টার্ট দিলেও বা আরো উন্নত ব্যাটারি দিতে পারতো।
সর্বোপরি বাইকটি দেখতে অনেক স্মার্ট ও কমফোর্টেবল।
ধন্যবাদ।


Rate This Review

Is this review helpful?

Rate count: 14
Ratings:
Rate 1
Rate 2
Rate 3
Rate 4
Rate 5

More reviews on Bajaj Pulsar 150 Twin Disc

বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক ২৬০০০কিমি ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা শিমুল রানা
2021-03-24

আমি অনেক ছোটবেলা থেকেই মোটরসাইকেল চালায় আর সেখানে দুইটা কারন ছিল, একটি হল আমার সখ এবং আরেকটি হলো প্রয়োজন কারন আমি ...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক ১০০০০কিমি ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা মোঃ শেখ ফরিদ
2021-03-13

আমি মোঃ শেখ ফরিদ পেশায় চাকুরীজীবী । বর্তমানে আমি ব্যবহার করছি বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক ১৫০ । এই বাইকটা আমি কিনেছি ...

Bangla English
বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক ৮,৫০০কিমি রাইডিং অভিজ্ঞতা - পারভেজ হোসেন
2020-05-13

বাইক চালানো শেখা বলতে গেলে আজ থেকে অনেক বছর আগে থেকে । যখন বাইক চলানো শিখি তখন মনে মনে আগ্রহ জন্ম নিতে থাকলো যে বা...

Bangla English
বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক ১০,০০০কিমি রাইডিং অভিজ্ঞতা - রনি তাহের
2020-04-27

একটা সময় ছিলো যখন ১৫০ সিসির বাইক বলতে শুধু পালসারকেই বুঝানো হত। সে সময়ে যে কেউ ১৫০ সিসির বাইক কিনলে সর্বপ্রথম বা...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক ব্যবহার অভিজ্ঞতা - সুমন কুমার ঘোষ
2019-12-21

আমার পেশা এবং অন্যান্য সকল প্রয়োজন বিবেচনা করে অনেক দিন থেকেই চিন্তায় ছিলাম যে একটা মোটরসাইকেল হলে আমি খুব আরাম...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক ২৪০০কিমি রাইডিং অভিজ্ঞতা - জোবায়ের আহমেদ
2019-11-28

আমার পেশাগত দায়িত্ব সময়মত সম্পাদন করার তাগিদে চাকুরী শুরুর পর থেকেই একটা মোটরসাইকেলের প্রয়োজন অনুভব করছিলাম। ...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক ৬০০০কিমি রাইডিং অভিজ্ঞতা - জাহিরুল ইসলাম
2019-11-13

ছোটবেলা থেকেই আমি বাইক প্রেমী একজন মানুষ।। বাইক দেখলেই আমি খুব মনযোগ দিয়ে দেখি এবং দেখি যে একজন রাইডার কীভাবে তা...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক ৯০০০কিমি রাইডিং অভিজ্ঞতা - আমির হামজা
2019-11-11

বাজাজ পালসার হচ্ছে বাংলাদেশের বহুল প্রচলিত এবং খুবই জনপ্রিয় একটি বাইক। আমি বাজাজ পালসার বাইটি খুবই পছন্দ করি ক...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - সোহানুর রহমান
2019-11-09

পেশাগতভাবে আমি একজন চাকুরীজীবী এবং ঠিকঠাক চাকুরী ম্যানেজ করার স্বার্থেই আমার বাইকটামুলত কেনা। তাছাড়াও বাইকের...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - রোমান খান
2019-11-06

বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক বাইকটির পূর্বে আমি ব্যবহার করতাম টিভিএস এপ্যাচি আরটিআর ১৫০ । সেই বাইকটিতে অনেক সমস্যা ...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - জাহিদ হাসান
2019-11-02

পেশাগতভাবে আমি এখন একজন ছাত্র তারপরেও বিভিন্ন রকম ব্যস্ততার কারনে আমাকে অনেক জায়গায় ছুটাছুটি করতে বিশেষত বাবা...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - তানভীর হোসেন
2019-10-30

আজকে আমি আমার বাজাজ পালসার ডাবল ডিস্ক ১৫০ সিসি বাইকের ৭০০ কিলোমিটার পথ যাতায়াতের অভিজ্ঞতা মোটরসাইকেল ভ্যালীর ম...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - মিরাজ হোসেন
2019-10-21

ঢাকায় আসার পর থেকেই এবং আমার চাকরীর কাজ সহজ করার সুবিধার জন্যে বাইকের প্রয়োজন অনেক থেকে মনে করছিলাম এবং যখন থেকে...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - মাহমুদুল হক
2019-10-20

আমার পেশাগত জীবন এবং পারিবারিক জীবনের ব্যস্ততায় অনেক দিন থেকেই একটি বাইকের প্রয়োজন মনে করছিলাম তবে মোটরসাইকেল ...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - মাহবুবুর রহমান
2019-09-24

ছোটবেলা থেকেই আমার বাইকের প্রতি খুব নেশা আর মনে মনে ধরে রেখেছিলাম যে যদি কোন দিন বাইক কিনি তাহলে বাজাজ পালসার বা...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - তানভীর রহমান
2019-09-21

বাজাজ পালসার একটি খুব জনপ্রিয় একটি মোটরসাইকেল। এটি আমারও বেশ পছন্দের একটি বাইক। আমি এই বাজাজ পালসার মোটরসাইকেল...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - আব্দুল হাই
2019-09-02

আমার ব্যক্তিগত কারনের থেকেও আমার রাজনৈতিক এবং জনসেবামুলক কাজের জন্যে একটিউ বাইকের খুব দরকার ছিল আবার শহর থেকে ...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - তানভির আলম
2019-08-28

বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক এই বাইকটি কিনেছিলাম আজ থেকে প্রায় ২ মাস আগে। বাইকটি থেকে আমি যে রকম পারফরমেন্স আশা করেছি...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - আবুল কাশেম
2019-08-08

সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি আবুল কাশেম। আমার বাইকের নাম বাজাজ পালসার ডাবল ডিস্ক ১৫০ সিসি। এই বাইকটা কিনেছি মূলত ...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - কৌশিক
2019-08-05

বাজাজ পালসার বাইকটি বাংলাদেশের খুবই জনপ্রিয় একটি বাইক। আমার মনে হয় এত মার্জিত লুক আর ইঞ্জিন পারফরমেন্স এই সেগম...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - পল্লব হোসেন
2019-08-05

আমার কর্মজীবন নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই কারন আমি এখনও একজন ছাত্র তবে আমার পারিবারিক এবং রাজনৈতিক কিছু কর্মকান...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - ওমর ফারুক রুবেল
2019-08-02

শুরুতেই বলে রাখা ভাল যে আমার মোটরসাইকেল কেনার পেছনে তেমন কোন বিশেষ বা আবেগী কারন নাই আমি এখনও একজন ছাত্র এবং আমা...

Bangla English
বাজাজ পালসার ইউজি৫ মোটরসাইকেল রিভিউ - খোরশেদ আলম
2019-07-30

বাইক চালানোটা শুরু হয় হোন্ডা সিডি৮০ দিয়ে এর পর আমি চালায় ডিস্কভার ১২৫ তবে আমার চালানোর বয়স খুব বেশী না হয়তো বা ২ ব...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - মুয়াজ্জিম হোসেন
2019-07-18

আমার মোটরসাইকেলের নাম বাজাজ পালসার ডাবল ডিস্ক ১৫০ সিসি। এটি আমি ১ মাস যাবত ব্যবহার করছি। এই ১ মাসে আমি প্রায় ৬০০ ...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - জুয়েল রানা
2019-05-01

বাজাজ পালসার হচ্ছে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় একটি বাইক। অনেক বাইক প্রেমী মানুষ রয়েছে যারা এখনই বাজাজ পালসার কে...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - এমদাদুল
2019-03-31

সত্যি বলতে আমার চাকরী সামলানোর প্রয়োজনে এবং অবসর দিনে একটু বিনোদন পাওয়ার লক্ষ্যে আমি বাজাজ পালসার ১৫০ টুইন ডিস...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - জহুরুল ইসলাম
2019-03-10

অফিসে যাওয়া, ছুটির দিনে কিংবা একটু সুযোগ পেলেই ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদির জন্য আমি বাইকটা কিনেছি। এখন আমি ব্রাক ব্যাং...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - দুলাল হোসেন
2019-02-24

আমার নাম মোঃ দুলাল হোসেন, আমি একজন ছাত্র। আসলে ছাত্র জীবনে মোটরসাইকেল পাওয়াটা অনেকটা স্বপ্নের মত। আমার বেশির ভা...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - নাইম ওয়াহিদ
2019-02-12

আমি নাইম ওয়াহিদ পেশায় সার্ভিস হোল্ডার। এখন আমি ব্যবহার করছি বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক এবং এই বাইকটি কেনার মুল কার...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - সুজন
2019-01-31

Sujon সুজন সিটি ম্যানেজার ভিভো মোবাইল বাংলাদেশ, জয়পুরহাট। ১৩/০১/২০১৯ আমার নিজস্ব প্রথম একটি বাইক।আজকে বাইক কেনা...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - শিমুল রানা
2019-01-24

বাইক চালানোর হাতে খড়ি হয়েছিলো টিভিএস মেট্রো ১০০ সিসি দিয়ে ২০১২ সালে এবং সেটি ছিলো আমার বন্ধুর বাইক। তারপরে আমার ...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ মোটরসাইকেল রিভিউ - অমিত কুমার সরকার
2019-01-12

ডায়াং ৮০ সিসির বাইক দিয়ে আমার জীবনে প্রথম বাইক চালাতে শেখা । তারপর আমার বাবা বাজাজের সিটি ১০০ সিসি বাইক কিনেন এব...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ মোটরসাইকেল রিভিউ - রয়েল রানা
2018-11-13

মটরসাইকেল এর শখ সকলেরই থাকে আমার ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনই।মটরসাইকেল আমার কাছে খুব প্রিয় একটি জিনিস।আমার গল্পটা খু...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইনডিস্ক মোটরসাইকেল রিভিউ - বাবু
2018-10-30

বাজাজ পালসার টুইন ডিস্ক বাইকটি কেনা খুব বেশিদিন হয়নি। আমি গত ৩ অক্টোবর রাজশাহীর বাজাজের ডিলার সরকার মোটরস থেক...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ ইউজি৫ মোটরসাইকেল রিভিউ - মোসলেম উদ্দিন
2018-10-27

আমার শুরুটা হয়েছে বাজাজ কোম্পানি দিয়ে এবং এখন পর্যন্ত আমি বাজাজ কোম্পানির ওপর ভরসা বজায় রেখেছি বলতে গেলে আমি এ...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ ইউজি৫ মোটরসাইকেল রিভিউ - আয়েশান সাদিক সিয়াম
2018-10-13

শুরুটা হয়েছে বাবার বাইক দিয়ে আমার বাবর বাজাজ পালসার ১৩৫ সিসি মটরসাইকেলটি দিয়ে।আমি যখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি বাব...

Bangla English
বাজাজ পালসার ১৫০ টুইনডিস্ক ফীচার রিভিউ
2018-05-13

৩লক্ষেরও বেশি সংখ্যক মোটরসাইকেল বিক্রি হয়ে বাজাজ পালসার বাংলাদেশের সর্বাধিক বিক্রিত মডেলের জায়গাটি দখল করে র...

Bangla English
Filter