Home Bike Price E-Bike Compare Offer

Bajaj Pulsar 150 সুবিধা এবং অসুবিধা

English Version

2022-04-23

Bajaj Pulsar 150 সুবিধা এবং অসুবিধা

বাংলাদেশের মোটরসাইকেল মার্কেটে কমিউটার সেগমেন্টের মোটরসাইকেলের বেশ ভাল চাহিদা রয়েছে। কয়েক দশক ধরে কমিউটার সেগমেন্ট তাদের সেরাটা দিয়ে যাচ্ছে এদেশের বাজারে। রেগুলার কমিউটারের পাশাপাশি স্পোর্টস কমিউটারও তাদের যাত্রা শুরু করেছে। যখন স্পোর্টস কমিউটারের কথা আসে তখন আমাদের অবশ্যই Bajaj Pulsar 150 এর নাম উল্লেখ করতেই হবে। এই বাইকটি বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া মোটরসাইকেলগুলির মধ্যে একটি এবং এখন পর্যন্ত এর চাহিদা রয়েছে। আজ এই আর্টিকেলে আমরা টিম মোটরসাইকেলভ্যাললী স্পোর্টস কমিউটার পালসার ১৫০ এর সুবিধা এবং অসুবিধাগুলি তুলে ধরার চেষ্টা করব।

Bajaj Pulsar 150 এর সুবিধাঃ

১. আকর্ষনীয় স্পোর্টস কমিউটারঃ

Bajaj Pulsar 150 বাইকেরমাস্কুলারফুয়েলট্যাঙ্কার, শার্প ডিজাইন এবং চোখ ধাঁধানো ডিক্যালস মিলিয়ে বাইকটি বেশ আকর্ষনীয়। সবমিলিয়ে এই বাইকটি দেখতে সুন্দর এবং যে কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের সাথে মিলে যায়।

২. শক্তিশালী ইঞ্জিনঃ

একটি 150cc স্পোর্টস কমিউটার হিসেবে Bajaj Pulsar 150 এপিলিয়ন এবং অন্যান্য ওয়েজ বহন করার জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী ইঞ্জিন রয়েছে, এবং এর এক্সিলেরেশনও বেশ ভাল।

৩.সিটিং পজিশন এবং হ্যান্ডেলবারের মধ্যে পারফেক্ট কনট্রাস্টঃ

এই বাইকটি চালানোর সময় আরামদায়ক করতে, বাজাজ থ্রি-পার্ট হ্যান্ডেল বার ব্যবহার করেছে যা রাইডিং সীটের সাথে পারফেক্ট কনট্রাস্ট বজায় রেখেছে। সুইচগুলি আলোকিত হয় রাতেরবেলা এবং সেগুলিকেও চমৎকার দেখায়।

৪.ভাল ব্রেকিং সিস্টেমঃ

যদিও বাজাজ পালসার ১৫০ সিঙ্গেল ডিস্ক ভেরিএন্ট, তবে ব্রেকিং প্রিমিয়াম।

৫. লং ড্রাইভের জন্য পারফেক্ট বাইকঃ

এরগনোমিক্স এবং স্ট্রেই রাইডিং সীটের কারণে এই বাইকটি দীর্ঘ ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত। শক্তির অভাব বা এক্সেলেরেশনের কমতি নিয়ে কোন মাথাব্যথা হবে।

৬. আকর্ষনীয় মাইলেজ:

একটি 150cc স্পোর্টস কমিউটার হিসাবে Bajaj Pulsar 150 সর্বনিম্ন 45 Km/L মাইলেজ অফার করে এবং হাইওয়েতে তা আরও বেড়ে যায়।

Bajaj Pulsar 150 এর অসুবিধাঃ

১. ন্যারো টায়ারঃ

এই বাইকের একটি বড় অসুবিধা হল চিকন টায়ার। Bajaj Pulsar 150-এর অন্তত 120 সেকশনের পিছনের টায়ার দেয়া উচিত ছিল।

২. ভারী হ্যান্ডেলবারঃ

Bajaj Pulsar 150 বাইকের হ্যান্ডেলবার সুন্দর, কিন্তু বেশ ভারী ও শক্ত। কর্নারিং এবং অন্যান্য পরিস্থিতিতে রাইডিং কমফোর্টের জন্য এটি আরও নমনীয় হওয়া দরকার।

৩. টায়ার স্কিড করেঃ

চিকন টায়ার সেটআপের কারণে Bajaj Pulsar 150 এ স্কিডিং সমস্যা রয়েছে।

৪. হেডল্যাম্পের গুণগত মান বাড়াতে হবেঃ

রাতে রাইড করার সময় আমাদের নিরাপদে থাকার জন্য শক্তিশালী লাইট সেটআপের প্রয়োজন। এই দিক থেকে Bajaj Pulsar 150-এ সেই সেটআপের অভাব রয়েছে। হেডল্যাম্প আলো খুব বেশি কার্যকর নয়।

সবমিলিয়ে এই বাইকে কিছু অসুবিধা আছে, কিন্তু সুবিধাগুলই বেশি যা এই বাইকটিকে আরও আকর্ষণীয় এবং সর্বাধিক বিক্রিত পণ্য করে তুলেছে। এই বাইক সম্পর্কিত নিউজ, রিভিউজ এবং যেকোন ইনফর্মেনশন সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন।