Sunra
Yamaha Banner
Search

মোটরসাইকেল রেজিষ্ট্রেশনের নিয়মাবলী

2018-11-28

মোটরসাইকেল রেজিষ্ট্রেশনের নিয়মাবলী


ক) মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত তথ্যাবলিঃ
১। মালিক ও আমদানীকারক/ডিলার কতৃক যথাযথভাবে পূরণ ও স্বাক্ষর করা নির্ধারিত আবেদনপ্ত্র ( এইচ ফরম) । প্রতিষ্ঠান/কোম্পানীর মালিকানার ক্ষেত্রে অথরাইজড কর্মকর্তার স্বাক্ষর ও সিলমোহর; ব্যাংক অথবা অর্থ লগ্নি প্রতিষ্ঠানের সাথে গাড়ির মালিকানার আর্থিক সংশ্লিষ্টতা থাকলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্যাডে রেজিস্ট্রেশন কতৃপক্ষ বরাবর আবেদন।
২। মালিকের ৩ কপি সদ্য তোলা স্ট্যাম্প সাইজের রঙিন ছবি ( কেবল ব্যাক্তি মালিকানার ক্ষেত্রে)
৩। বিল অব এন্ট্রি,ইনভয়েস, বিল অব লেডিং ও এলসিএ কপি ( ফটোকপি আমদানীকারক অথবা শোরুম মালিক কতৃক সত্যায়িত।
৪। সেল সার্টিফিকেট/ সেল ইন্টিমেশন/বিক্রয় প্রমাণপত্র (আমদানীকারক/বিক্রেতা প্রদত্ত)
৫। প্যাকিং লিস্ট, ডেলিভারী চালান ও গেইট পাশ (সিকেডি গাড়ির ক্ষেত্রে)
৬। (ক) মূসক-১ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) , (খ) মুসক-১১(ক)/ভ্যাট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), (গ) ভ্যাট পরিশোধের চালান ( প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
৭। সিকেডি মোটরযানের ক্ষেত্রে বিআরটিএ’র টাইপ অনুমোদন ও অনুমোদিত সংযোজনী তালিকা।
৮। রেজিস্ট্রেশন ফি জমাদানের রসিদ।
৯। ব্যাক্তি মালিকানাধীন আবেদনকারীর ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়প্ত্র/ পাসপোর্ট/ টেলিফোন বিল/ বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদির যে কোন একটির সত্যায়িত ফটোকপি এবং মালিক প্রতিষ্ঠান হলে প্রতিষ্ঠানের প্যাডে চিঠি।
১০। ১২৫ তদুর্ধ্ব সিসি ক্ষমতাসম্পন্ন মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে ৫০ (পঞ্চাশ) টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে অঙ্গিকারনামা (অঙ্গিকারনামার নমুনা ওয়েবসাইটে ও স্পটে পাওয়া যাবে)।


খ) রেজিস্ট্রেশন ফি
মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ক্যাপাসিটি ১০০ সিসি বা এর কম এবং ওজন ৯০ কেজি বা তার কম হলে
১। রেজিস্ট্রেশন ফি - ৪৮৩০ টাকা ( ভ্যাটসহ)
২। রেট্রোরিফ্লেক্টিভ নম্বর প্লেট -২২৬০ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৩। ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট - ৫৫৫ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৪। মোটরসাইকেল পরিদর্শন ফি- ৫১৮ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৫। রোড ট্যাক্স ( প্রথম দুই বছরের) -১১৫০ টাকা ( ভ্যাটসহ)
সর্বমোট -৯৩১৩ টাকা
মোটরসাইকেল ইঞ্জিন ক্যাপাসিটি ১০০ সিসি’র বেশি এবং ওজন ৯০ কেজি বা তার কম হলে
১। রেজিস্ট্রেশন ফি- ৬৪৪০ টাকা( ভ্যাটসহ)
২। রেট্রোরিফ্লেক্টিভ নাম্বার প্লেট-২২৬০ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৩। ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট -৫৫৫ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৪। মোটরসাইকেল পরিদর্শন ফি – ৫১৮ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৫। রোড ট্যাক্স ( প্রথম দুই বছরের) – ১১৫০ টাকা ( ভ্যাটসহ)
সর্বমোট- ১০৯২৩ টাকা
বিঃ দ্রঃ অবশিষ্ট রোড ট্যাক্স প্রতি ২ বছর অন্তর পরবর্তী ৮ বছরে কিস্তি প্রতি ১১৫০ টাকা হারে ৪টি সমান কিস্তিতে মোট ১১৫০X ৪= ৪৬০০ টাকা প্রদান করতে হবে। তবে এককালীন ১০ বছরের রোড ট্যাক্স ৫৭৫০ টাকা প্রদানেরও সুযোগ রয়েছে।
মোটরসাইকেল ইঞ্জিন ক্যাপাসিটি ১০০ সিসি বা এর কম এবং ওজন ৯০ কেজির বেশি হলে
১। রেজিস্ট্রেশন ফি – ৪৮৩০ টাকা ( ভ্যাটসহ)
২। রেট্রোরিফ্লেক্টিভ নাম্বার প্লেট – ২২৬০ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৩। ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট- ৫৫৫ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৪। মোটরসাইকেল পরিদর্শন ফি- ৫১৮ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৫। রোড ট্যাক্স ( প্রথম দুই বছরের) -২৩০০ টাকা ( ভ্যাটসহ)
সর্বমোট -১০৪৬৩ টাকা
মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ক্যাপাসিটি ১০০ সিসির বেশি এবং ওজন ৯০ কেজির বেশি হলে
১। রেজিস্ট্রেশন ফি – ৬৪৪০ টাকা
২। রেট্রোরিফ্লেক্টিভ নাম্বার প্লেট –২২৬০ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৩। ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট- ৫৫৫ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৪। মোটরসাইকেল পরিদর্শন ফি- ৫১৮ টাকা ( ভ্যাটসহ)
৫। রোড ট্যাক্স ( প্রথম দুই বছরের) -২৩০০ টাকা ( ভ্যাটসহ)
সর্বমোট ১২০৭৩ টাকা
বিঃ দ্রঃ অবশিষ্ট রোড ট্যক্স প্রতি ২ বছর অন্তর পরবর্তী ৮ বছরে কিস্তি প্রতি ২৩০০ টাকা হারে ৪টি সমান কিস্তিতে মোট ২৩০০X৪=৯২০০ টাকা প্রদান করতে হবে । তবে এককালীন ১০ বছরের রোড ট্যাক্স ৫৭৫০ টাকা প্রদানেরও সুযোগ আছে।

গ) মোটরসাইকেলটি সরেজমিনে পরিদর্শনের জন্য হাজির করতে হবে।


Rate This Tips

Is this tips helpful?

Rate count: 56
Ratings:
Rate 1
Rate 2
Rate 3
Rate 4
Rate 5

Bike Tips

ECU কি? ECU কীভাবে কাজ করে?
2025-10-23

বাইকের ECU অর্থাৎ (Engine Control Unit) হচ্ছে একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা বাইকের ইঞ্জিনের বিভিন্ন ফাংশন নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করে। এটি আধুনিক মোটরসাইকেলগুলোর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, বিশেষ করে যেগুলো ফুয়েল ইনজেকশন (FI) প্রযুক্তি ব্যবহার করে। ।ECU (Engine Control Unit) হচ্ছে বাইকের "মস্তিষ্ক" বা কন্ট্রোল সেন্টার। এটি বাইকের বিভিন্ন স...

Bangla English
স্লিপার ক্লাচ কী? এর সুবিধা ও অসুবিধা।
2025-10-22

আধুনিক বাইকগুলোর যে ফিচারগুলো খুবই ডিমান্ডডেবল তার মধ্যে অন্যতম একটি ফিচার হচ্ছে Slipper Clutch। Slipper Clutch হচ্ছে মোটরসাইকেল বা গাড়ির এক ধরনের বিশেষ ক্লাচ সিস্টেম, যেটা হঠাৎ গিয়ার ডাউন করার সময় ইঞ্জিনের অতিরিক্ত ব্রেকিং ফোর্স (back torque) কমিয়ে দেয়, যাতে পিছনের চাকা লক হয়ে না যায়। সহজভাবে বললে, এটা হলো এমন এক ক্লাচ যেটা গ...

Bangla English
বাইকের কোন কোন যন্ত্রাংশ দিয়ে ইঞ্জিনে পানি প্রবেশ করতে পারে এবং করণীয়
2025-06-15

বর্তমানে দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি এবং ভারী বৃষ্টিপাত, বন্যা এবং জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে, এমন অবস্থায় বাইকের ইঞ্জিনে পানি ঢুকে গেলে এটি একটি গুরুতর সমস্যা হতে পারে, বিশেষ করে যদি পানি সিলিন্ডারে ঢুকে থাকে। এমন অবস্থায় ইঞ্জিনে হাইড্রোলিক লক (hydrolock) হতে পারে, যা ইঞ্জিনের বড়সড় ক্ষতি করতে পারে। নিচে করণীয় কি...

Bangla English
2025-05-12

বাইক ব্যবহার করলে এর যত্ন বা রক্ষণাবেক্ষণ করতেই হবে, তবে বর্ষাকালে বাইক চালানো এবং তার যত্ন নেওয়া একটু বেশি সচেতনতা দাবি করে, কারণ এই সময়ে জল, কাদা এবং আর্দ্রতা বাইকের পারফরম্যান্স ও স্থায়িত্বে প্রভাব ফেলতে পারে। আপনি যদি বর্ষাকালে বাইকের যত্ন না নেন তবে বাইকে কাদা বা মাটি লেগে তা বাইকের রং নষ্ট করত...

Bangla English
গরম ইঞ্জিনে পানি দিয়ে ঠাণ্ডা করা উচিত কি না
2025-04-29

গরমকালে ইঞ্জিনে ঠাণ্ডা পানি দেয়া বা পানি দিয়ে ইঞ্জিন ঠাণ্ডা করা কি উচিত কি না? এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্য যা মোটরসাইকেল ও গাড়ির ইঞ্জিনের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য জেনে রাখা প্রয়োজন। উত্তপ্ত ইঞ্জিনে ঠান্ডা পানি ঢেলে দেওয়ার ফলে নানা ধরনের যান্ত্রিক সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে, যার ফলে ইঞ্জিনের কার্যক...

Bangla English
Filter

Filter