রেমাক্রি ,নাফাখুম, ঠুসাইপাড়া পায়ে হেটে যাত্রা |
![]() Description X
রেমাক্রি সকালের নাস্তা শেষ করে আমরা একজন গাইড নিয়ে পায়ে হেটে যাত্রা শুরু করি নাফখুম ঝর্ণার উদ্দেশ্যে। প্রায় ৪ ঘন্টা টানা হাটার পর আমরা নাফাখুম ঝর্ণায় পৌছাই এবং ঝর্ণার শীতল পানি দিয়ে গোসল সেরে দুপুরের খাবার খেয়ে আবার হাটা শুরু করি। এরপর আরও প্রায় ৩ ঘন্টারও বেশি সময় হেটে আমরা ঠুসাইপাড়া পৌছাই। তখন মুটামুটি সন্ধ্যা হবার উপক্রম। রেমাক্রি থেকে ঠুসাইপাড়া পর্যন্ত প্রায় ১৪ কিলোমিটার রাস্তার প্রতিটা পদক্ষেপেই ছিল আল্লাহ পাকের সৃষ্টির অপার মহিমা। দূর্দান্ত সুন্দর সম্পূর্ন রাস্তাটি। মনোবল,সাহস,সময়,টাকা এবং পরিশ্রম করার মনমানষিকতা থাকলে ঘুরে আসতে পারেন। সর্বশেষ একটা কথা বলে রাখি, যদি মাজায় বা হাটুতে ব্যাথা জনিত সমস্যা থাকে তবে ওদিকে যাবেন না।
ধন্যবাদ। |
রেমাক্রি সকালের নাস্তা শেষ করে আমরা একজন গাইড নিয়ে পায়ে হেটে যাত্রা শুরু করি নাফখুম ঝর্ণার উদ্দেশ্যে। প্রায় ৪ ঘন্টা টানা হাটার পর আমরা নাফাখুম ঝর্ণায় পৌছাই এবং ঝর্ণার শীতল পানি দিয়ে গোসল সেরে দুপুরের খাবার খেয়ে আবার হাটা শুরু করি। এরপর আরও প্রায় ৩ ঘন্টারও বেশি সময় হেটে আমরা ঠুসাইপাড়া পৌছাই। তখন মুটামুটি সন্ধ্যা হবার উপক্রম। রেমাক্রি থেকে ঠুসাইপাড়া পর্যন্ত প্রায় ১৪ কিলোমিটার রাস্তার প্রতিটা পদক্ষেপেই ছিল আল্লাহ পাকের সৃষ্টির অপার মহিমা। দূর্দান্ত সুন্দর সম্পূর্ন রাস্তাটি। মনোবল,সাহস,সময়,টাকা এবং পরিশ্রম করার মনমানষিকতা থাকলে ঘুরে আসতে পারেন। সর্বশেষ একটা কথা বলে রাখি, যদি মাজায় বা হাটুতে ব্যাথা জনিত সমস্যা থাকে তবে ওদিকে যাবেন না।
ধন্যবাদ।