Kazi & Kazi Tea Estate,Rowshanpur,Tetulia.কাজী এন্ড কাজী টি এস্টেট,রওশনপুর,তেতুলিয়া। |
![]() Description X
কাজী এন্ড কাজী চা বাগানঃ এখানে মাইলের পর মাইল সমতলের চা বাগান। যতক্ষন ইচ্ছে হয় হাঁটুন, আশেপাশে কদাচিৎ চা-শ্রমিক ছাড়া আর কিছুই চোখে পড়বে না। চা-শ্রমিকদের সাথে দেখা হলে কথা বলুন, অনেক তথ্য পাবেন। এছাড়া এখানে অনেক ফলদ, ঔষধি এবং ফুল গাছ আছে। জলপাই, আমলকি ভর্তি গাছের দেখা মিলেছিলো।
কাজী এন্ড কাজী টি এস্টেটঃ তেতুলিয়ার অন্যতম সুন্দর স্থান, অবশ্যই যাবেন তবে পারমিশন নেয়া লাগবে। ম্যানেজার সাহেব অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি, আপনার পরিচয় এবং আসার উদ্দেশ্য তাকে বুঝিয়ে বলুন আশা করি ঢুকতে পারবেন। যদি না পারেন তাহলে আপনার ভাগ্য খারাপ। খাবারঃ পঞ্চগড় শহরে ব্রিজের এপারে অনেক খাবার হোটেল আছে। তেতুলিয়ায় বাংলা হোটেলের খাবার ভালো। এর বিপরীত পাশেই একটু ভেতরে রসুনের চপ পাওয়া যায়। আলুর চপের মতোই দেখতে কিন্তু ভেতরে থাকে আস্ত সেদ্ধ রসুন। কাজী এন্ড কাজী চা বাগানে ঢোকার পথেই মীনা বাজার পাবেন, সেখানে স্পঞ্জের অর্গানিক মিষ্টি ও সন্দেশ বেশ ভালো। বাংলাবান্ধার শেষ মাথায় ভালো মানের খাবারের হোটেল নেই, ঐখানে যাওয়ার আগে খাওয়াদাওয়া করে যাবেন। থাকার ব্যবস্থা: তেতুলিয়া ডাকবাংলো (০১৭৩৭৩৫৯৪৫১), পিকনিক কর্নার, সীমান্তের পার আবাসিক হোটেল (০১৭৬৪-৮৭৯২৯৩)। রাতের তেতুলিয়াঃ মহানন্দা নদীর পাড়ে বসে থাকতে এমনিই ভালো লাগে, তার উপরে সামনের পাহাড়সাড়িতে জোনাকির দলের মতো ফুটে থাকে দার্জিলিং শহর। স্থানীয় লোকজনের কাছে এ নদী পার হয়ে গরু আনার রোমহর্ষক গল্প বা ভারতের ভেতর বাঁধ দিয়ে এই নদীকে মেরে ফেলার গল্প শুনতে পারেন। এছাড়া বাজারে তেতুল গাছের নিচে বসে আড্ডা দেয়ার স্থান আছে। খরচঃ খুব ভালোভাবেই দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার মধ্যে এই ট্রিপ দেয়া সম্ভব। এ জন্যে আপনাকে চিড়ামুড়ি খেয়ে, গাছতলায় ঘুমিয়ে বা ট্রেনের ছাদে করে আসা যাওয়া করতে হবেনা। মাছ/মাংস/বিরিয়ানি খেয়ে, শোভন চেয়ারে বসে, ডাকবাংলোয় ঘুমিয়েও সম্ভব। বড় গ্রুপ গেলে খরচ আরো কমে আসার কথা। |
কাজী এন্ড কাজী চা বাগানঃ এখানে মাইলের পর মাইল সমতলের চা বাগান। যতক্ষন ইচ্ছে হয় হাঁটুন, আশেপাশে কদাচিৎ চা-শ্রমিক ছাড়া আর কিছুই চোখে পড়বে না। চা-শ্রমিকদের সাথে দেখা হলে কথা বলুন, অনেক তথ্য পাবেন। এছাড়া এখানে অনেক ফলদ, ঔষধি এবং ফুল গাছ আছে। জলপাই, আমলকি ভর্তি গাছের দেখা মিলেছিলো।
কাজী এন্ড কাজী টি এস্টেটঃ তেতুলিয়ার অন্যতম সুন্দর স্থান, অবশ্যই যাবেন তবে পারমিশন নেয়া লাগবে। ম্যানেজার সাহেব অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি, আপনার পরিচয় এবং আসার উদ্দেশ্য তাকে বুঝিয়ে বলুন আশা করি ঢুকতে পারবেন। যদি না পারেন তাহলে আপনার ভাগ্য খারাপ।
খাবারঃ পঞ্চগড় শহরে ব্রিজের এপারে অনেক খাবার হোটেল আছে। তেতুলিয়ায় বাংলা হোটেলের খাবার ভালো। এর বিপরীত পাশেই একটু ভেতরে রসুনের চপ পাওয়া যায়। আলুর চপের মতোই দেখতে কিন্তু ভেতরে থাকে আস্ত সেদ্ধ রসুন। কাজী এন্ড কাজী চা বাগানে ঢোকার পথেই মীনা বাজার পাবেন, সেখানে স্পঞ্জের অর্গানিক মিষ্টি ও সন্দেশ বেশ ভালো। বাংলাবান্ধার শেষ মাথায় ভালো মানের খাবারের হোটেল নেই, ঐখানে যাওয়ার আগে খাওয়াদাওয়া করে যাবেন।
থাকার ব্যবস্থা: তেতুলিয়া ডাকবাংলো (০১৭৩৭৩৫৯৪৫১), পিকনিক কর্নার, সীমান্তের পার আবাসিক হোটেল (০১৭৬৪-৮৭৯২৯৩)।
রাতের তেতুলিয়াঃ মহানন্দা নদীর পাড়ে বসে থাকতে এমনিই ভালো লাগে, তার উপরে সামনের পাহাড়সাড়িতে জোনাকির দলের মতো ফুটে থাকে দার্জিলিং শহর। স্থানীয় লোকজনের কাছে এ নদী পার হয়ে গরু আনার রোমহর্ষক গল্প বা ভারতের ভেতর বাঁধ দিয়ে এই নদীকে মেরে ফেলার গল্প শুনতে পারেন। এছাড়া বাজারে তেতুল গাছের নিচে বসে আড্ডা দেয়ার স্থান আছে।
খরচঃ খুব ভালোভাবেই দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার মধ্যে এই ট্রিপ দেয়া সম্ভব। এ জন্যে আপনাকে চিড়ামুড়ি খেয়ে, গাছতলায় ঘুমিয়ে বা ট্রেনের ছাদে করে আসা যাওয়া করতে হবেনা। মাছ/মাংস/বিরিয়ানি খেয়ে, শোভন চেয়ারে বসে, ডাকবাংলোয় ঘুমিয়েও সম্ভব। বড় গ্রুপ গেলে খরচ আরো কমে আসার কথা।